অতিথি
মৃত্যু স্বপ্ন সংকল্প
আঁধারে হিমের
আকাশের তলে
এখন জ্যোতিষ্কে
কেউ নেই।
সে কারা কাদের
এসে বলেঃ
এখন গভীর পবিত্র
অন্ধকার;
হে আকাশ, হে কালশিল্পী, তুমি আর
সূর্য জাগিয়ো না;
মহাবিশ্বকারুকার্য, শক্তি, উৎস, সাধঃ
মহনীয় আগুনের কি
উচ্ছিত সোনা?
তবুও পৃথিবী
থেকে-
আমরা সৃষ্টির
থেকে নিভে যাই আজঃ
আমরা সূর্যের
আলো পেয়ে
তরঙ্গ কম্পনে
কালো নদী
আলো নদী হয়ে
যেতে চেয়ে
তবুও নগরে
যুদ্ধে বাজারে বন্দরে
জেনে গেছি কারা
ধন্য,
কারা স্বর্ণ
প্রাধান্যের সূত্রপাত করে।
তাহাদের
ইতিহাস-ধারা
ঢের আগে শুরু
হয়েছিলো;
এখনি সমাপ্ত হতে
পারে,
তবুও আলেয়াশিখা
আজো জ্বালাতেছে
পুরাতন আলোর
আঁধারে।
আমাদের জানা
ছিলো কিছু;
কিছু ধ্যান ছিলো;
আমাদের উৎস-চোখে
স্বপ্নছটা প্রতিভার মতো
হয়তো-বা এসে
পড়েছিলো;
আমাদের আশা সাধ
প্রেম ছিলো;- নক্ষত্রপথের
অন্তঃশূন্যে
অন্ধ হিম আছে জেনে নিরে
তবুও তো
ব্রহ্মান্ডের অপরূপ অগ্নিশিল্প জাগে;
আমাদেরো গেছিলো
জাগিয়ে
পৃথিবীতে;
আমরা জেগেছি-তবু
জাগাতে পারি নি;
আলো ছিলো- প্রদীপের বেষ্টনী নেই;
কাজ ছিল- শুরু হলো না তো;
হাহলে দিনের
সিঁড়ি কি প্রয়োজনের?
নিঃস্বত্ব
সূর্যকে নিয়ে কার তবে লাভ!
সচ্ছল শাণিত নদী, তীরে তার সারস-দম্পতি
ঐ জল
ক্লান্তিহীন উৎসানল অনুভব ক’রে ভালোবাসে;
তাদের চোখের রং
অনন্ত আকৃতি পায় নীলাভ আকাশে;
দিনের সূর্যের
বর্ণে রাতের নক্ষত্র মিশে যায়;
তবু তারা
প্রণয়কে সময়কে চিনেছে কি আজো?
প্রকৃতির
সৌন্দর্যকে কে এসে চেনায়!
মারা মানুষ ঢের
ক্ররতর অন্ধকূপ থেকে
অধিক আয়ত চোখে
তবু ঐ অমৃতের বিশ্বকে দেখেছি;
শান্ত হয়ে
স্তব্ধ হয়ে উদ্বেলিত হয়ে অনুভব ক’রে গেছি
প্রশান্তিই
প্রাণরণনের সত্য শেষ কথা, তাই
চোখ বুজে নীরবে
থেমেছি।
ফ্যাক্টরীর সিটি
এসে ডাকে যদি,
ব্রেন কামানের
শব্দ হয়,
লরিতে বোঝাই করা
হিংস্র মানবিকী
অথবা অহিংস
নিত্য মৃতদের ভিড়
উদ্দাম বৈভবে
যদি রাজপথ ভেঙে চ’লে যায়,
ওরা যদি
কালোবাজারের মোহে মাতে,
নারীমূল্যে অন্ন
বিক্রি ক’রে,
মানুষের দাম যদি
জল হয়, আহা,
বহমান ইতিহাস
মরুকণিকার
পিপাসা মেটাতে
ওরা যদি আমাদের
ডাক দিয়ে যায়-
ডাক দেবে, তবু তার আগে
আমরা ওদের হাতে
রক্ত ভুল মৃত্যু হয়ে হারায়ে গিয়েছি?
জানি ঢের কথা
কাজ স্পর্শ ছিলো, তবু
নগরীর ঘন্টা-রোল
যদি কেঁদে ওঠে,
বন্দরে কুয়াশা
বাঁশি বাজে,
আমরা মৃত্যুর
হিম ঘুম থেকে তবে
কী ক’রে আবার প্রাণকম্পনলোকের নীড়ে নভে
জ্বলন্ত
তিমিরগুলো আমাদের রেণুসূর্যশিখা
বুখে নিয়ে হে
উড্ডীন ভয়াবহ বিশ্বশিল্পলোক,
মরণে ঘুমোতে
বাধা পাব?-
নবীন নবীন
জঞ্জাতকের কল্লোলের ফেনশীর্ষে ভেসে
আর একবার এসে
এখানে দাঁড়াব।
যা হয়েছে- যা হতেছে- এখন যা শুভ্র সূর্য হবে
সে বিরাট অগ্নিশিল্প কবে এসে আমাদের ক্রোড়ে ক’রে
লবে।
Thursday, April 07, 2016 | Labels: বেলা অবেলা কালবেলা | 0 Comments
ইতিহাসযান
সেই শৈশবের থেকে
এ-সব আকাশ মাঠ রৌদ্র দেখেছি;
এই সব নক্ষত্র
দেখেছি।
বিস্ময়ের চোখে চেয়ে কতবার দেখা গেছে মানুষের বাড়ি
রোদের ভিতরে যেন
সমুদ্রের পারে পাখিদের
বিষণ্ণ শক্তির মতো আয়োজনে নির্মিত হতেছে;
কোলাহলে-কেমন
নিশীথ উৎসবে গ’ড়ে ওঠে।
একদিন শূন্যতায়
স্তব্ধতায় ফিরে দেখি তারা
কেউ আর নেই।
পিতৃপুরুষেরা সব
নিজ স্বার্থ ছেড়ে দিয়ে অতীতের দিকে
স’রে যায়- পুরানো গাছের সাথে সহমর্মী জিনিসের মতো
হেমন্তের
রৌদ্রে-দিনে-অন্ধকারে শেষবার দাঁড়ায়ে তবুও
কখনো শীতের রাতে
যখন বেড়েছে খুব শীত
দেখেছি পিপুল
গাছ
আর পিতাদের ঢেউ
আর সব জিনিস : অতীত।
তারপর ঢের দিন চ’লে গেলে আবার জীবনোৎসব
যৌনমত্তার চেয়ে
ঢের মহীয়ান, অনেক করুণ।
তবুও আবার
মৃত্যু।-তারপর একদিন মউমাছিদের
অনুরণনের বলে
রৌদ্র বিচ্ছুরিত হ’ইয়ে গেলে নীল
আকাশ নিজের
কন্ঠে কেমন নিঃসৃত হয়ে ওঠে;- হেমন্তের
অপরাহ্নে পৃথিবী
মাঠের দিকে সহসা তাকালে
কোথাও শনের বনে- হলুদ রঙের খড়ে- চাষার আঙুলে
গালে-কেমন নিমীল
সোনা পশ্চিমের
অদৃশ্য সূর্যের
থেকে চুপে নামে আসে;
প্রকৃতি ও পাখির
শরীর ছুঁয়ে মৃতোপম মানুষের হাড়ে
কি যেন কিসের
সৌরব্যবহারে এসে লেগে থাকে।
অথবা কখনো
সূর্য- মনে পড়ে- অবহিত হয়ে
নীলিমার মাঝপথে
এসে থেমে র’য়ে গেছে- বড়ো
গোল-রাহুর আভাস
বেই-এমনই পবিত্র নিরুদ্বেল।
এই সব বিকেলের
হেমন্তের সূর্যছবি- তবু
দেখাবার মতো আজ
কোনো দিকে কেউ
নেই আর, অনেকেই মাটির শয়ানে ফুরাতেছে।
মানুষেরা এই সব
পথে এসে চ’লে গেছে,- ফিরে
ফিরে আসে;- তাদের পায়ের রেখায় পথ
কাটে কারা, হাল ধরে, বীজ বোনে, ধান
সমুজ্বল কী
অভিনিবেশে সোনা হয়ে ওঠে- দেখে;
সমস্ত দিনের আঁচ
শেষ হলে সমস্ত রাতের
অগণন নক্ষত্রেও
ঘুমাবার জুড়োবার মতো
কিছু নেই;- হাতুড়ি করাত দাঁত নেহাই তুর্পুন্
পিতাদের হাত
থেকে ফিরেফির্তির মতো অন্তহীন
সন্ততির সন্ততির
হাতে
কাজ ক’রে চ’লে গেছে কতো দিন।
অথবা এদের চেয়ে
আরেক রকম ছিলো কেউ-কেউ;
ছোটো বা মাঝারি মধ্যবিত্তদের ভিড়;-
সেইখানে বই পড়া
হত কিছু- লেখা হত;
ভয়াবহ অন্ধকারে
সরুসলতের
রেড়ির আলোয় মতো কী যেন কেমন এক আশাবাদ ছিল
তাহাদের চোখে
মুখে মনের নিবেশে বিমনস্কতায়;
সাংসারে সমাজে
দেশে প্রত্যন্তও পরাজিত হলে
ইহাদের মনে হত
দীনতা জয়ের চেয়ে বড়;
অথবা বিজয় পরাজয়
সব কোনো- এক পলিত চাঁদের
এ-পিঠ ও-পিঠ
শুধু;- সাধনা মৃত্যুর পরে লোকসফলতা
দিয়ে দেবে; পৃথিবীতে হেরে গেলে কোনো ক্ষোভ নেই।
****************************************
মাঝে-মাঝে প্রান্তরের জ্যোৎস্নায় তারা সব জড়ো হয়ে যেত-
কোথাও সুন্দর
প্রেতসত্য আছে জেনে তবু পৃথিবীর মাটির
কাঁকালে
কেমন নিবিড়ভাবে
হয়ে ওঠে, আহা।
সেখানে স্থবির
যুবা কোনো- এক তন্বী তরুণীর
নিজের জিনিস হতে
স্বীকার পেয়েছে ভাঙা চাঁদে
অর্ধ সত্যে অর্ধ
নৃত্যে আধেক মৃত্যুর অন্ধকারেঃ
অনেক তরুণী
যুবা- যৌবরাজ্যে যাহাদের শেষ
হয়ে গেছে- তারাও সেখানে অগণন
চৈত্রের কিরণে
কিংবা হেমন্তের আরো।
অনবলুন্ঠিত ফিকে
মৃগতৃষ্ণিকার
মতন জ্যোৎস্নায়
এসে গোল হয়ে ঘুরে-ঘুরে প্রান্তরের পথে
চাঁদকে নিখিল ক’রে দিয়ে তবু পরিমেয় কলঙ্কে নিবিড়
ক’রে দিতে চেয়েছিল,- মনে মনে- মুখে নয়- দেহে
নয়; বাংলার মানসসাধনশীত শরীরের চেয়ে আরো বেশি
জয়ী হয়ে শুক্ল
রাতে গ্রামীণ উৎসব
শেষ ক’রে দিতে গিয়ে শরীরের কবলে তো তবুও ডুবেছে
বার-বার
অপরাধী ভীরুদের
মতো প্রাণে।
তারা সব মৃত আজ।
তাহাদের সন্ততির
সন্ততিরা অপরাধী ভীরুদের মতন জীবিত।
‘ঢের ছবি দেখা হল- ঢের দিন কেটে গেল- ঢের অভিজ্ঞতা
জীবনে জড়িত হয়ে
গেল, তবু, হাতে খননের
অস্ত্র নেই- মনে হয়- চারিদিকে ঢিবি দেয়ালের
নিরেট নিঃসঙ্গ
অন্ধকার’- ব’লে যেন কেউ যেন কথা বলে।
হয়তো সে বাংলার
জাতীয় জীবন।
সত্যের নিজের
রূপ তবুও সবের চেয়ে নিকট জিনিস
সকলের; অধিগত হলে প্রাণ জানালার ফাঁক দিয়ে চোখের মতন
অনিমেষ হয়ে থাকে
নক্ষত্রের আকাশে তাকালে।
আমাদের
প্রবীণেরা আমাদের আচ্ছন্নতা দিয়ে গেছে?
আমাদের মনীষীরা
আমাদের অর্ধসত্য ব’লে গেছে
অর্ধমিথ্যার? জীবন তবুও অবিস্মরণীয় সততাকে
চায়; তবু ভয়- হয়তো বা চাওয়ার দীনতা ছাড়া আর কিছু নেই।
ঢের ছবি দেখা
হল- ঢের দিনে কেটে গেল-ঢের অভিজ্ঞতা
জীবনে জড়িত হয়ে গেল, তবু, নক্ষত্রের রাতের মতন
সফলতা মানুষের
দূরবীনে র’য়ে গেছে,- জ্যোতির্গ্রন্থে;
জীবনের জন্যে
আজো নেই।
অনেক মানুষী
খেলা দেখা হলো, বই পড়া সাঙ্গ হলো-তবু
কে বা কাকে
জ্ঞান দেবে- জ্ঞান বড় দূর- দূরতর আজ।
সময়ের ব্যাপ্তি
যেই জ্ঞান আনে আমাদের প্রাণে
তা তো নেই; স্থবিরতা আছে- জরা আছে।
চারিদিক থেকে
ঘিরে কেবলি বিচিত্র ভয় ক্লান্তি অবসাদ
র’য়ে গেছে। নিজেকে কেবলি আত্মক্রীড় করি; নীড়
গড়ি। নীড় ভেঙে
অন্ধকারে এই যৌথ মন্ত্রণার
মালিন্য এড়ায়ে উৎক্রান্ত হতে ভয়
পাই। সিন্ধুশব্দ
বায়ুশব্দ রৌদ্রশব্দ রক্তশব্দ মৃত্যুশব্দ এসে
ভয়াবহ ডাইনীর
মতো নাচে- ভয় পাই- গুহায় লুকাই;
লীন হতে চাই- লীন- ব্রহ্মশব্দে লীন হয়ে যেতে
চাই। আমাদের দু’হাজার বছরের জ্ঞান এ-রকম।
নচিকেতা ধর্মধনে উপবাসী হয়ে গেলে যম
প্রীত হয়। তবুও ব্রহ্মে লীন হওয়াও কঠিন।
আমারা এখনও লুপ্ত হই নি তো।
এখনও পৃথিবী
সূর্যে হয়ে রৌদ্রে অন্ধকারে
ঘুরে যায়।
থামালেই ভালো হত- হয়তো বা;
তবুও সকলই উৎস
গতি যদি,- রৌদ্রশুভ্র সিন্ধুর উৎসবে
পাখির প্রমাথী দীপ্তি সাগরের সূর্যের স্পর্শে মানুষের
হৃদয়ে প্রতীক ব’লে ধরা দেয় জ্যেতির পথের থেকে যদি,
তাহলে যে আলো
অর্ঘ্য ইতিহাসে আছে, তবু উৎসাহ নিবেশ
যেই জনমানসের
অনির্বচনীয় নিঃসঙ্কোচ
এখনও আসে নি
তাকে বর্তমান অতীতের দিকচক্রবালে
বার-বার
নেভাতে জ্বালাতে
গিয়ে মনে হয় আজকের চেয়ে আরো দূর
অনাগত উত্তরণলোক
ছাড়া মানুষের তরে
সেই প্রীতি, স্বর্গ নেই, গতি আছে;- তবু
গতির ব্যসন থেকে
প্রগতি অনেক স্থিরতর;
সে অনেক
প্রতারণাপ্রতিভার সেতুলোক পার
হল ব’লে স্থির;-হতে হবে ব’লে দীন, প্রমাণ কঠিন;
তবুও প্রেমিক- তাকে হতে হবে; সময় কোথাও
পৃথিবীর মানুষের
প্রয়োজন জেনে বিরচিত নয়; তবু
সে তার বহিমুর্খ
চেতনার দান সব দিয়ে গেছে ব’লে
মনে হয়; এর পর আমাদের অন্তর্দীপ্ত হবার সময়।
Thursday, April 07, 2016 | Labels: বেলা অবেলা কালবেলা | 0 Comments
Subscribe to:
Posts (Atom)
ই বুক
পুরোনো পোস্ট
যে জন্য এই ব্লগ
মাঝে মাঝে খুব মন খারাপ হয়, তখন জীবনবাবু বড় জাপটে ধরে। মাঝে মাঝে মনে হয় শুধু জীবনানন্দের জন্যই বেঁচে থাকাটা এত আনন্দের; শুধু জীবনানন্দের জন্য বাংলায় কথা বলা একটা দারুণ ব্যাপার।অন্তর্জালে উনার কবিতার বড় অভাব; সেটা কাটানোই আমার মুখ্য উদ্দেশ্য। ইচ্ছে আছে জীবনানন্দের সব কবিতা এই ব্লগে জড়ো করব। আশা করা যায় এতে অন্তর্জালে জীবনানন্দ সংগ্রহের দৈন্য ঘুচবে। প্রতিটি কবিতা ঘিরে আমার ব্যক্তিগত অনুভূতি লিপিবদ্ধ করার ইচ্ছাও আছে।
এই ব্লগটা জীবনানন্দ দাশ কে উৎসর্গীকৃত। যদি ব্লগ সম্বন্ধে কারো কোন পরামর্শ থাকে তা নির্দ্বিধায় জানাতে আহবান জানাচ্ছি। rnabiul at gmail.com এই ঠিকানায়।।
এই ব্লগটা জীবনানন্দ দাশ কে উৎসর্গীকৃত। যদি ব্লগ সম্বন্ধে কারো কোন পরামর্শ থাকে তা নির্দ্বিধায় জানাতে আহবান জানাচ্ছি। rnabiul at gmail.com এই ঠিকানায়।।
- 'আকাশলীনা': কবিতাটির আলোচনা
- 'আমাকে তুমি' কে মনে রেখে
- 'আমার এ ছোট মেয়ে': চিত্রনাট্য
- 'একজন মায়াবতী' অথবা 'বনলতা সেন'
- 'এতদিন কোথায় ছিলেন' উপন্যাস নিয়ে
- 'ক্যাম্পে' কবিতাটি নিয়ে আলোচনা
- 'চৌত্রিশ বছর'ঃ উপন্যাস
- 'ফেসবুক' এ জীবনানন্দ দাশ নিয়ে একটি ফ্যানপেইজ
- 'বনলতা সেন' কাব্যগ্রন্থালোচনা
- 'বনলতা সেন' কে মনে রেখে
- অবসরের গানঃ কবিতার আলোচনা
- আনসার ডট কমে জীবনানন্দ দাশ
- আনসার ডট কমে বনলতা সেন
- ইংরেজিতে লেখা কবির একমাত্র স্বয়ংসম্পূর্ণ জীবনী
- একটি কবিতার পঠন
- একশত ভাগ জৈবনিক
- এডওয়ার্ড ডিমক এবং জীবনানন্দ দাশ
- ক্লিনটন বি সিলি'র জীবনবৃত্তান্ত
- জীবনানন্দের আধুনিকতা
- জৈবনিক জীবনানন্দ
- নয়টি কবিতার ইংরেজি অনুবাদ
- পাঠানুভূতি
- বনলতা সেনের খোঁজে-০১
- বনলতা সেনের খোঁজে-০২
- বনলতা সেনের খোঁজে-০৩
- বনলতা সেনের খোঁজে-০৫
- বরিশাল এবং অন্যান্য
- বরিশালের সেই বাড়িটি
- বর্তমান প্রেক্ষাপটে জীবনানন্দ-আজফার হোসেন
- বাংলা উইকিপিডিয়ায় জীবনানন্দ
- ব্যাক্তি জীবনানন্দ
- মৃত্যু রহস্য-০২
- মৃত্যু রহস্য-০৩
- মৃত্যু রহস্য-০৪
- মৃত্যুরহস্য-০১
- মেরু সমুদ্রের মতো
- যাত্রা অভ্যন্তরে
- রৌদ্রের গন্ধ- ক্লিনটন বি সিলি